182704

গেম জগতের অজানা

জামাল হোসেন: কম্পিউটার ও অনলাইন গেম নিয়ে আজ থাকছে কিছু তথ্য-

* দক্ষিন করিয়ায় অনলাইনে চ্যাট করা ও গেম খেলা, সরকারী ভাবে একটি অপরাধ।

* ১৯৮৫ সালের কম্পিউটার গেম সুপার মারিও ব্র। সমগ্র গেমটি ছিল মাত্র ৪০ কিলোবাইটের।

* অনেক আমেরিকার পাবলিক লাইব্রেরী কিশোর কিশোরীদের লাইব্রেরীতে আনার জন্য তাতে ভিডিও গেম রাখা শুরু করে। এতে ফলাফল দাঁড়াল, লাইব্রেরীতে ভিডিও গেমের আশায় কিশোর কিশোরীর সংখ্যা বাড়ল এবং সাথে সাথে অনেক বইও তারা পড়তে শুরু করল।

* দুই জন কানাডিয়ান কিশোর যখন তাদের ফোনে পোকেমন খুজছিল তখন ঘটনাক্রমে অবৈধ ভাবে তারা আমেরিকা ও কানাডার সীমান্ত অতিক্রম করে।

* সুপার মেরিও ও ডাংকি কিং এর নির্মাতা শিগেরু মিয়ামোটোকে কাজের সময় নিনটেনডো বাইক চালানোর অনুমতি দেননি কারণ নিনটেনডোর কাছে শিগেরু মিয়ামোটোর নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

* সুপার ম্যানের অভিনেতা হেনরি ক্যাভিল প্রায় বাদ পড়ে যাচ্ছিলেন এই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য। কারণ যখন তাকে কল করা হয়েছিল তখন তিনি ‘ওয়ার্ল্ড অফ ওয়ারক্রেফট’ গেম খেলছিলেন।

* ক্লো মেশিনে প্রতিবার খেলতে লাগে ৫০ সেন্ট কিন্তু এর এক একটি পুতুলের মূল্য ছিল ৭ ডলার। মজার বিষয় হল এই মেশিন গুলোতে প্রোগ্রাম করে দেয়া হয় যে প্রতি ২০ বার চেষ্টার পর একবার পুতুল পেটে সক্ষম হবে।

* ভিডিও গেম থেকে নৈতিক শিক্ষা পাওয়া যায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে গেম খেলার সময় খারাপ কোন চরিত্রের হয়ে খেললে পরে নিজেকে অপরাধী মনে হয়। এর ফলে সে পরবর্তীতে ওই সব খারাপ কাজ থেকে দূরে থাকে।

* ১০ বছরের নিচের ১৯০০০ বাচ্চাদের মধ্যে গবেষণা করে দেখা গেছে যে, ভিডিও গেম তাদের উপর কোন খারাপ প্রভাব ফেলে না।

পাঠকের মতামত

Comments are closed.