জেনে নিন অ্যামাজনের ভয়ঙ্কর প্রাণীগুলো সম্পর্কে
অ্যামাজনের জঙ্গল মানেই একটা রোমহর্ষক ব্যাপার। অ্যামাজনের ভয়াবহতা ও সৌন্দর্য নিয়ে বহু ছবি এবং গল্পও লেখা হয়েছে। সেই অ্যামাজনেরই একটা অংশ সম্প্রতি দাবানলে পুড়ে ছারখার হয়ে গিয়েছে। মারা পড়েছে কত শত জীব ও প্রাণী। যার মধ্যে বিরল প্রজাতি প্রাণীও রয়েছে। এই অ্যামাজনেরই কয়েকটি ভয়ঙ্কর প্রাণী সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
অ্যামাজনের জঙ্গল মানেই একটা রোমহর্ষক ব্যাপার। অ্যামাজনের ভয়াবহতা ও সৌন্দর্য নিয়ে বহু ছবি এবং গল্পও লেখা হয়েছে। সেই অ্যামাজনেরই একটা অংশ সম্প্রতি দাবানলে পুড়ে ছারখার হয়ে গিয়েছে। মারা পড়েছে কত শত জীব ও প্রাণী। যার মধ্যে বিরল প্রজাতি প্রাণীও রয়েছে। এই অ্যামাজনেরই কয়েকটি ভয়ঙ্কর প্রাণী সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
অরপাইমা: বিশ্বের স্বাদু জলের বৃহত্তম মাছ এটি। পিরারুকু নামেও পরিচিত এরা। দৈর্ঘ্যে এরা প্রায় ১০ ফুট হয়। এরা মাংসাশী হয়।
গ্রিন অ্যানাকোন্ডা: বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ এটি। অ্যামাজন নদীতেই এদের দেখা মেলে। এদের দৈর্ঘ্য ৩০ ফুট পর্যন্ত হয়। ওজন ২৫০ কেজিরও বেশি।
ক্যান্ডিরু: এটি একটি ছোট প্রজাতির রক্তপিপাসু মাছ। এদের ভ্যাম্পায়ার ফিশ-ও বলা হয়। বলিভিয়া, ব্রাজিল, কলম্বিয়া, পেরুতে পাওয়া যায়।
পিরানহা: এই মাছের মধ্যে রেড বেলি পিরানহা খুবই ভয়ানক। অ্যামাজন নদীর ত্রাস বলা হয় এই মাছকে। এরা ঝাঁক বেঁধে ঘুরে বেড়ায়। শিকার করে দলবদ্ধভাবে। এদের দাঁতে এত ধার যে নিমেষে বড় কোনো পশুকে খেয়ে ফেলতে পারে।
বুল শার্ক: সাধারণত হাঙরদের সমুদ্রেই দেখা যায়। কিন্তু অ্যামাজন নদীতে বুল শার্কের দেখা পাওয়া যায়। এদের দৈর্ঘ্য প্রায় ১১ ফুট মত হয়। ওজন ৩০০ কেজিও হতে পারে।
দ্য পাকু: এদের পিরানহার বড় ভাই বলা হয়। মানুষের মত দাঁতই এদের বড় পরিচয়। এরা সর্বভুক।
ইলেকট্রিক ইল: এরা ক্যাটফিশ প্রজাতির। দৈর্ঘ্যে প্রায় সাড়ে আট ফুটের মত হয়। এদের শরীরে ৬০০ ভোল্টের মত বিদ্যুৎ উত্পন্ন হয়।
ব্লাক কেমান: এদের আমাজন নদীর রাজা বলা হয়। দৈর্ঘ্যে প্রায় ২০ ফুট মতো হয়।
সূত্র: jagonews24
