ডায়াবিটিস রুখতে রোজকার জীবনে এই কয়েকটা সহজ পরিবর্তন আনুন–
ডেস্ক রিপোর্ট : দিনে দিনে মারণ রোগের আকার নিচ্ছে ডায়াবিটিস। চিকিৎসকরা একে ‘সাইলেন্ট কিলার’ আখ্যা দিয়েছেন। অজান্তেই শরীরে বাসা বেঁধে, একটু একটু করে শেষ করে দিচ্ছে একটা তরতাজা প্রাণ! ৯৫ শতাংশ ডায়াবিটিক রোগি টাইপ ২ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হন। চিকিৎসক ও গবেষকদের দাবি, দৈনন্দিন জীবনে কয়েকটা অভ্যাসের পরিবর্তণ আনলেই ডায়াবিটিস হওয়া থেকে নিজেকে অনেকটা বাঁচিয়ে রাখতে পারবেন, বা বলা যায়, ‘ সেফটি ওয়াল’ তৈরি করতে পারবেন।
দুপুরে টানা অনেক্ষণ ঘুমাবেন না। খুব ক্লান্তি লাগলে ১০–১৫ মিনিট-এর ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিন।
দুপুরে টানা অনেক্ষণ ঘুমাবেন না। খুব ক্লান্তি লাগলে ১০–১৫ মিনিট-এর ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিন।
অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমে রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত এমনটা হলে শরীরে বাসা বাঁধবে ডায়াবিটিস। কাজেই ঠিক সময়ে খাওয়া–দাওয়া করুন ।
অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমে রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত এমনটা হলে শরীরে বাসা বাঁধবে ডায়াবিটিস। কাজেই ঠিক সময়ে খাওয়া–দাওয়া করুন ।
এই প্রজন্মর অনেকেই নাইট ডিউটি করেন। সমীক্ষা বলছে বছর খানেক টানা রাতে কাজ করলে ডায়াবিটিসের আশঙ্কা বাড়ে ১৭ শতাংশ, ৩–৯ বছর করলে ২৩ শতাংশ ও ১০ বছর পেরিয়ে গেলে ৪২ শতাংশের মতো ৷ এর প্রধান কারণ মেলাটোনিন হরমোনের ক্ষরণ কমে যাওয়া, যার ফলে ইনসুলিন ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না, হানা দেয় ডায়াবিটিস। কাজেই, প্রথম থেকে সাবধান হন! রাতের শিফটে কাজ করতে হলে চিকিৎসকের পরামর্শমতো মেলাটোনিন খান ।
সফট ড্রিংস-এ থাকে কর্ন সিরাপ, যা নিয়মিত খেলে রক্তে ফ্রুকটোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। প্যাকেজড ফ্রুট ড্রিংস-এও প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। নিয়মিত খেলে ডায়াবিটিস হওয়া কেউ রুখতে পারবে না!