180055

জেনে নিন কোন রোগে কীসের জুস খাবেন

জান্নাতুল ফেরদৌস: আগে মানুষ ওষুধ হিসেবে বিভিন্ন গাছের শেকড়, ছাল, পাতা, ফল এসবের রস-ই খেত। প্রকৃতির এই অফুরন্ত উপাদানের মধ্যে অনেক রোগের নিরাময় রয়েছে। আজ আমরা জেনে নেব কোন রোগে কোন ফলগুলোর রস উপকারে আসে।

১। অম্লতা – আঙ্গুর, কমলা, মিষ্টি চুন, গাজর এবং পালং শাক।
২। ব্রণ – পিয়ার, বরই, আঙ্গুর, টমেটো, শসা।
৩। এলার্জি – আখরোট, আঙ্গুর, বীট, পালং শাক এবং গাজর।
৪। অ্যানিমিয়া – লাল আঙ্গুর, বীটরুট, সেলেরি, স্ট্রবেরি, গাজর এবং পালং শাক।
৫। আরটেরিওস্লেরোসিস – আদা, আনারস, সেলেরি, লেটুস এবং পালং শাক।
৬। আর্থ্রাইটিস – আনারস, টক আপেল, টক চেরি, লেবু, আঙ্গুর, শসা, বীটরুট এবং পালং শাক।
৭। হাঁপানি – আখরোট, লেবু, পিচ, গাজর, মূলা এবং সেলেরি।
৮। মূত্রাশয় রোগ – আপেল, পেসলে, সেলেরি, লেবু, শসা এবং গাজর।
৯। ব্রংকাইটিস – পেঁয়াজ, গাজর, পিচ, টমেটো, আনারস, লেবু।
১০। সেলুলিটি – গাজর, আপেল, আদা এবং বীট।
১১। কোষ্ঠকাঠিন্য – গাজর, আপেল এবং পালং শাক।
১২। ঠান্ডা – পালং শাক, সেলেরি, গাজর, পেঁয়াজ, আঙ্গুর, আনারস।
১৩। ডায়াবেটিস – সাইট্রাস ফল, সেলেরি, লেটুস, পালং শাক এবং গাজর।
১৪। বিষণ্নতা – গাজর, আপেল, বিটরুট এবং পালং শাক।
১৫। ডায়রিয়া – পেঁপে, লেবু, আনারস, গাজর এবং সেলেরি।
১৬। চর্বি – শশা, বীটরুট, লাল আঙ্গুর এবং পালং শাক।
১৭। মৃগীরোগ – ডুমুর, লাল আঙ্গুর, গাজর, সেলেরি এবং পালং শাক।
১৮। চোখের রোগ – আখরোট, টমেটো, পেসলে, পালং শাক এবং সেলেরি।
১৯। ক্লান্তি – গাজর, লেবু, কমলা এবং পালং শাক।
২০। গিট – লাল টক চেরি, টমেটো, শসা, পালং শাক, গাজর এবং সেলেরি।
২১। হ্যালিটোসিস – আপেল, টমেটো, আঙ্গুর, সেলেরি, গাজর এবং পালং শাক।
২২। হ্যাঙ্গোভার – আনারস, মধু।
২৩। মাথাব্যাথা – আঙ্গুর, লেবু, গাজর, লেটুস এবং পালং শাক।
২৪। হার্টের রোগ – বিট, পালং শাক, লাল আঙ্গুর, লেবু, শসা, গাজর এবং আঙ্গুরফল।
২৫। উচ্চ রক্তচাপ – আঙ্গুর, কমলা, গাজর, বিটরুট।
২৬। বদহজম – গাজর, বাঁধাকপি, বিটরুট।
২৭। ইনফ্লুয়েঞ্জা – আখরোট, পেঁয়াজ, গাজর, কমলা, আনারস এবং আঙ্গুরফল।
২৮। অনিদ্রা – আপেল, আঙ্গুর, লেবু, গাজর এবং সেলেরি।
২৯। জন্ডিস – নাশপাতি, আঙ্গুর, গাজর, সেলেরি, পালং শাক, শশা, লেবু।
৩০। কিডনি রোগ – আপেল, কমলা, লেবু, শসা, সেলেরি, বিটরুট।
৩১। লিভারের রোগ – পেঁপে, আঙ্গুর, গাজর, টমেটো, বীট এবং শসা।
৩২। স্মৃতি ক্ষতি – জাম জাতীয় ফল, কলা, চুন।
৩৩। মাসিকের রোগ – শালগম, বিট, আলুবোখারা, চেরি, পালং শাক, আঙ্গুর।
৩৪। অস্বস্তি – গাজর, সেলেরি।
৩৫। স্থূলতা – লেবু, কমলা, চেরি, আনারস, পেঁপে, টমেটো, বিটরুট, বাঁধাকপি, লেটুস, পালং শাক, গাজর।
৩৬। পিএমএস- আনারস, কলা, সোয়া দুধ।
৩৭। সোরিয়াসিস – আঙ্গুর, গাজর, বিট, শসা।
৩৮। স্ট্রেস – স্ট্রবেরি, কলা, নাশপাতি।
৩৯। টনসিলিটিস – খুবানি, লেবু, কমলা, আনারস, পালং শাক, মূলা, গাজর।
৪০। আলসার – গাজর, বাঁধাকপি, আনারস, পেঁপে।
৪১। বর্ধিত শিরা – জলজ শাক, বরই, টমেটো, বিটরুট, গাজর, আঙ্গুর।

পাঠকের মতামত

Comments are closed.