শেষ অঙ্কে মিলে গেলেন ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে
বুয়েনস আইরেস: এক আশ্চর্য সমাপতন! ‘বিপ্লব পুরুষ’ ফিদেল কাস্ত্রোর মৃত্যুদিনেই বিশ্ব হারাল ফুটবলের রাজপুত্রকে। আর বিশ্বের চিরাকলীন ইতিহাসে স্থান করে নিল ২৫ নভেম্বর। একসূত্রে গেঁথে গেল ভক্ত আর অনুরাগীর প্রয়াণ। ফিদেলের মতোই হাভানা চুরুটের ভক্ত ছিলেন মারাদোনা। মাত্র চারবছর আগে কিউবা সরকার যখন ফিদেলের মৃত্যু সংবাদ ঘোষণা করেছিল, চোখের জল বাঁধ মানেনি তাঁর একনিষ্ঠ ভক্ত ডিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনার। আর করোনা কবলিত পৃথিবীতে মারাদোনার মৃত্যু সংবাদ যখন পৌঁছল, তখন নড়ে উঠল গোটা বিশ্ব। এক লহমায় স্মৃতিতে উঁকি দিয়ে উঠল কত চিত্র। মাদক কলঙ্কিত মহানায়ক মারাদোনাকে পুনর্জীবন দান করেছিলেন ফিদেল। তাই ‘বন্ধু’র মৃত্যুতে ছুটে গিয়েছিলেন কিউবায়। বলেছিলেন ‘আরও একবার পিতৃহারা হলাম।’
বামপন্থী প্রীতি ছিল মারাদোনার। যে প্রীতি কৌশলগত নয়, মনের গহন থেকে উঁকি দেওয়া। সমাজতন্ত্রকে মনেপ্রাণে ভালোবাসতেন বলেই না ফিদেলের সহকর্মী চে’র উল্কি হাতে এঁকে ধনতান্ত্রিক দুনিয়াকে কটাক্ষ করতেন ডিএমটেন। কয়েক দশক ধরে বাঁ পায়ের কারুকলায় মুগ্ধতার পাশাপাশি সমানে চর্চা হয়েছে মারাদোনার চে গেভারা প্রীতি নিয়ে। সব সাক্ষাৎকারেই নিয়ম করে জামার আস্তিন গুটিয়ে দেখিয়ে দিতেন চে’র উল্কি। কত কতবার..